পাকিস্তান আমলে শেখ মুজিব কখনোই প্রকাশ্যে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলেননি ।
by Rashtro Dhormo Islam Chai
|
posted: March 26, 2016
|
0
comments
১৯৭০ সালের নির্বাচনের আগে তাঁর বিরুদ্ধে ইসলামবিরোধিতার অভিযোগ উঠলে তিনি নিজেকে "ইনসাফের ইসলামে বিশ্বাসী" বলে পরিচয় দেন - ধর্মনিরপেক্ষ হিসেবে নয়।
নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ মুজিবুর রহমান এক বেতার ভাষণে দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন, ‘‘আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, আমরা ইসলামে বিশ্বাসী নই। এ কথার জবাবে আমাদের সুস্পষ্ট বক্তব্য লেবেল সর্বস্ব ইসলামে আমরা বিশ্বাসী নই। আমরা বিশ্বাসী ইনসাফের ইসলামে। আমাদের ইসলাম হযরত রাসূলে করীম (সা.) এর ইসলাম। যে ইসলাম জগৎবাসীকে শিক্ষা দিয়েছে ন্যায় ও সুবিচারের অমোঘ মন্ত্র। ইসলামের সুবক্তা সেজে পাকিস্তানের মাটিতে বারবার যারা অন্যায় অত্যাচার শোষণ বঞ্চনার পৃষ্ঠপোষকতা করে এসেছেন, আমাদের সংগ্রাম সেই মোনাফেকদেরই বিরুদ্ধে। যে দেশের শতকরা ৯৫ জনই মুসলমান, সে দেশে ইসলামবিরোধী আইন পাসের সম্ভাবনার কথা ভাবতে পারেন কেবল তারাই যাদের ঈমানই আদতে নাজুক আর ইসলামকে যারা ব্যবহার করেন দুনিয়াটা ফায়েস্তা করে তোলার কাজে। অতএব আমরা যারা আল্লাহর মজলুম বান্দাদের জন্য সংগ্রাম করছি, তারা ইসলামের বিরোধিতা করাতো দূরের কথা বরং ইসলামের বিধান মতে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠারই উমেদার, আর সে ব্যাপারে প্রতিবন্ধক হলেন তারাই যারা ইসলাম বিপন্নের জিগির তুলে জনগণকে ধোঁকা দিতে চান।’’ (মুজিবের রচনা সংগ্রহ, বাংলাদেশ কালচারাল ফোরাম ৮৪-৮৫ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য)
উপরের আলোচনায় দেখা যাচ্ছে, ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামীলীগের ইসলাম বিরোধী কোন প্রচারণা তো ছিলোই না বরং উল্টো ইসলামের পক্ষে কথা ছিলো।
একই সাথে ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্রেও ধর্মনিরপেক্ষতার কথা ছিলো না, বরং লাইনে লাইনে আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের কথা ছিলো।
তাহলে যারা শেখ মুজিবর রহমানের দোহাই দিয়ে , মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে তারা স্বাধীনতাবিরোধী , মিথ্যাবাদী , প্রতারক।
█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌
ছাত্র আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত, দিনাজপুর জেলা শাখা। | CHATRO ANJUMAN ( DINAJPUR )
█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌
ছাত্র আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত, দিনাজপুর জেলা শাখা। | CHATRO ANJUMAN ( DINAJPUR )
যে ৩ জন মুসলমান নামধারী মুশরিক সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তুলে দেওয়ার পক্ষে রায় দিবে তাদের নাম জানেন কি?
by Rashtro Dhormo Islam Chai
|
posted: March 22, 2016
|
0
comments
যে তিনজন বিচারপতি এ রায় দেবে তাদের নাম হল -
বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক,
বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল
এবং
বিচারপতি নাঈমা হায়দার ----
এই ৩ জন কাট্রা ইসলামবিদ্বেষি মালউন যারা এস কে সিনহার পা চাটা গোলাম ---
এ রায় দিলেই এদের প্রমোশন নিশ্চিত।
মুসলিম এই দেশে বাস করে মুসলমানের টাকায় চলে যারা বেঈমানি করে তাদের এই দেশে থাকার অধিকার নাই।
প্রধানবিচারপতিসহ এই তিন মুশরিককে অপসারন করা হোক----
█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌
ছাত্র আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত, দিনাজপুর জেলা শাখা। | CHATRO ANJUMAN ( DINAJPUR )
█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌
ছাত্র আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত, দিনাজপুর জেলা শাখা। | CHATRO ANJUMAN ( DINAJPUR )
সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেওয়ার আর মাত্র ৪ দিন বাকি।
by Rashtro Dhormo Islam Chai
|
posted: March 22, 2016
|
0
comments
আমার কাছে যে তথ্য আছে, তাতে আগামী ২৭ তারিখের মামলার অবস্থা খুব ভালো নয়। খুব কৌশল করে, আটঘাট বেধে, মিডিয়ায় প্রকাশ না করে, মানুষকে অন্ধকারে রেখে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তুলে দেওয়া হচ্ছে।
এক্ষেত্রে রিট আবেদনটি বিরুদ্ধে বলার সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থান ছিলো অ্যামিকাস কিউরির। অ্যামিকাস কিউরি হচ্ছে সিনিয়র আইনজীবিদের একটি দল যারা পরামর্শ দিয়ে আদালতকে প্রভাবিত করতে পারে। কিন্তু অবাক করার মত বিষয় হচ্ছে, এ রিটের ১৪ জন অ্যামিকাস কিউরীর ১২ জনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং মাত্র ২ জনকে রাখা হয়েছে। এরা হলো- ড. কামাল হোসেন এবং ব্যারিস্টার এম আমির-উল-ইসলাম। বলাবাহুল্য এরা দুইজন হচ্ছে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সরিয়ে দেওয়ার পক্ষে। ফলে কোর্টে অ্যামিকাস কিউরী থেকে ইসলামের পক্ষে বলার আর কেউ রইলো না। (http://goo.gl/splPE5)
আরো জানা গেছে, রিট আবেদনটি সফল করতে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের বিরোধীতারা প্রচুর আইনজীবি নিয়োগ দিচ্ছে, যোগাযোগ করছে বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েটসের সাথে। আরো উদ্বেগের সংবাদ হচ্ছে- যে তিনজন বিচারপতি এ রায় দেবে, অর্থাৎ- বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক, বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল এবং বিচারপতি নাঈমা হায়দার এর পদন্নতির সুযোগ খুব সন্নিকটে। এই রায়ে ইসলাম তুলে দিতে পারলে একটি বিশেষ রাষ্ট্রের লবিং এ আপীল বিভাগে প্রমশন নিশ্চিত হবে। আর প্রধানবিচারপতি হিসেবে এসকে সিনহা তো রয়েছেই।
যেহেতু তারা আ্ইনীভাবে কৌশলে অনেক এগিয়ে গেছে, আমার মনে হয় মুসলমানদের এক্ষেত্রে জনসমর্থনকে কাজ লাগাতে পারে। বিশেষ করে ইসলামী দলগুলো রিট এর তারিখে (২৭ তারিখে) আদালত ঘেরাও কর্মসূচি দিতে পারে। এবং বলতে পারে- “রাষ্ট্রধর্ম বাতিল করা তো চলবে না, উল্টো আল্লাহ’র প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে”। এক্ষেত্রে একমাত্র মুসলমানরা শক্ত ভূমিকা অবতীর্ণ হতে পারলেই কেবল শত্রু পক্ষ ফিরে আসতে বাধ্য হবে বলে মনে হয়।
█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌
ছাত্র আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত, দিনাজপুর জেলা শাখা। | CHATRO ANJUMAN ( DINAJPUR )
█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌
ছাত্র আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত, দিনাজপুর জেলা শাখা। | CHATRO ANJUMAN ( DINAJPUR )
Recent Comments